১। নামাজ হল সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত, ইবাদতে আকবর। তাই সকলেই আপনারা হুজুরী দিলে নামাজ পড়ার চেষ্টা তদবির করবেন।
২। শরিয়তের ছোট-বড় হুকুমকে মান্য করবেন, তবেই মারেফত সহজ হয়ে যাবে।
৩। অন্যের দোষ দেখার পূর্বে নিজের দোষ দেখুন, তবেই কল্যাণ।
৪। মা-বাবাকে অন্তর থেকে শ্রদ্ধা-ভক্তি ও সেবা-যত্ন করবেন।
৫। বড়কে শ্রদ্ধা-ভক্তি করবেন, ছোটকে স্নেহ-মোহব্বত করবেন।
৬। ভুখা মানুষকে খানা খাওয়ালে, বস্ত্রহীনকে বস্ত্র দান করলে, অসুস্থকে সেবা করলে, এসব সেবা আল্লাহতায়ালা নিজে গ্রহণ করেন।
৭। আগুন যেভাবে লাকড়ি বা কাঠকে খেয়ে ফেলে, হিংসা সেভাবে মানুষের নেক পূণ্য খেয়ে ফেলে।
৮। কিতাবে আছে, চব্বিশ হাজার ছয়শত কোন জায়গায় আছে একুশ হাজার ছয়শত বার ২৪ ঘন্টায় দম আসা-যাওয়া করে। শ্বাস টানতে ‘আল্লাহ’ ছাড়তে ‘হু’ এই অভ্যাস করবেন। তাই আল্লাহতায়ালা কোরআন মাজিদে আরো বলেন, ‘আলা বি-জিকরুল্লাহি তাতমাইনূল কুলুব’। অর্থ- সাবধান! আল্লাহতায়ালার জিকিরই একমাত্র শান্তি।